This is the demo text. Final text will come here later. This is the demo text. Final text will come here later....Read more
তিতাস বিধৌত ঐতিহ্যবাহী নবীনগর- বহু গুনীজনের পুণ্যভূমি। এই পুণ্যভূমির কেন্দ্রস্থলে উজ্জ্বল দীপশিখার ন্যায় দাঁড়িয়ে আছে নবীনগর ...Read more
নবীনগর ইচ্ছাময়ী পাইলট উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়টি ১৯৩৬ সালের ৬ জানুয়ারি স্থাপিত হয়। নবীনগরের বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও শিক্ষানুরাগী বাবু মহেশ চক্রবর্তী বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য সর্বপ্রথম ১২ শতক ভূমি দান করেন। প্রথম ভূমি দানকারী বাবু মহেশ চক্রবর্তীর মাতা ইচ্ছাময়ী দেবীর নামের সাথে স্থানের নাম যুক্ত করে বিদ্যালয়ের নামকরণ করা হয়। পরবর্তীতে ১৯৭৬-১৯৭৭ অর্থবছরে বিদ্যালয়টিকে “পাইলট” স্কীমের অন্তর্ভূক্ত করায় এর নামকরণ হয় “নবীনগর ইচ্ছাময়ী পাইলট উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়”। উক্ত ভূমির উপর একটি দোচালা ঘরে চাটাই বিছিয়ে মাত্র ২৫ জন শিক্ষার্থী নিয়ে শুরু হয় বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম। প্রথমে এম,ই স্কুল এবং পরে নবীনগর বার লাইব্রেরীর কয়েকজন শিক্ষানুরাগী আইনজীবির প্রচেষ্ঠায় আশেপাশের বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের নিকট হতে জমি আহরণ করে বিদ্যালয়ের নিজস্ব ভূমি ৯০ শতক করা হয়। ১৯৬৫ সালের ১ জানুয়ারি বিদ্যালয়টি সরকারি অনুমোদন লাভ করে।
বিদ্যালয়টিতে বর্তমান প্রধান শিক্ষক কাওসার বেগম সহ ৪১ জন শিক্ষক এবং উপজেলার সর্বাধিক ২,০০০ শিক্ষার্থী রয়েছে। তিনটি একতলা ভবন, দুটি দোতলা ভবন, দুটি তিনতলা ভবন এর পাশাপাশি রয়েছে খেলাধুলার জন্য কমনরুম, হলরুম, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগসহ শেখ রাসেল ডিজিটাল কম্পিউটার ল্যাব। প্রতি বছর এই বিদ্যালয় থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী জেএসসি, এসএসসি পরীক্ষায় A+ এবং বৃত্তি পেয়ে কৃতিত্ব অর্জন করে আসছে।